মাধ্যমিক বাংলা বহুরূপী গল্প সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর // বহুরূপী গল্প সুবোধ ঘোষ MCQ // Class 10 Bengali Question and Answer
1.'খুব হয়েছে হরি, এইবার সরে পড়ো । অন্যদিকে যাও।' কথা বলেছে –
(A) ভবতোষ
(B) অনাদি
(C) কাশীনাথ
(D) জনৈক বাসযাত্রী
উত্তর:- (C) কাশীনাথ
2. বাসের ড্রাইভারের নাম ছিল –
(A) ভবতোষ
(B) অনাদি
(C) কাশীনাথ
(D) জগদীশ
উত্তর:- (C) কাশীনাথ
3. প্রায় নাচতে নাচতে চলে যাচ্ছিল—
(A) একজন কাপালিক
(B) একজন সন্ন্যাসী
(C) একজন বাইজি
(D) একটি পাগল
উত্তর:- (C) একজন বাইজি
4. বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল—
(A) আট টাকা দশ আনা
(B) আট টাকা তিন আনা
(C) দশ টাকা আট আনা
(D) তিন টাকা আট আনা
উত্তর:- (A) আট টাকা দশ আনা
5. শহরে যারা নতুন এসেছে , তারা –
(A) বেশ বিরক্ত হয়
(B) ভয়ে কেঁদে ফেলে
(C) দু – চোখ বড়ো করে তাকিয়ে থাকে
(D) হতাশ স্বরে প্রশ্ন করে ওঠে
উত্তর:- (C) দু – চোখ বড়ো করে তাকিয়ে থাকে
6. দয়ালবাবুর লিচু বাগানের ভিতরে হরিদা দাঁড়িয়েছিল—
(A) ফিরিঙ্গি কেরামিন সাহেব সেজে
(B) পুলিশ সেজে
(C) স্কুলের মাস্টারমশাই সেজে
(D) বাউল সেজে
উত্তর:- (B) পুলিশ সেজে
7. লিচু বাগানে নকল পুলিশ স্কুলের যে ক – টি ছেলেকে ধরেছিলেন , তার সংখ্যা হল –
(A) পাঁচ
(B) চার
(C) আট
(D) ছয়
উত্তর:- (B) চার
8. নকল পুলিশকে ঘুষ দিয়েছিলেন—
(A) জগদীশবাবু
(B) ড্রাইভার কাশীনাথ
(C) হরিদা
(D) স্কুলের মাস্টারমশাই
উত্তর:- (D) স্কুলের মাস্টারমশাই
9. জগদীশবাবু কেমন স্বভাবের মানুষ ছিলেন ?
(A) উদার
(B) কৃপণ
(C) কপট
(D) বিকৃত
উত্তর:- (B) কৃপণ
10. বিরাগীর ঝোলার ভিতর যে – বইটি ছিল , সেটি হল—
(A) গীতা
(B) কোরান
(C) মহাভারত
(D) উপনিষদ
উত্তর:- (A) গীতা
11. জগদীশবাবুর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল—
(A) বারো লক্ষ টাকার
(B) কুড়ি লক্ষ টাকার
(C) আঠারো লক্ষ টাকার
(D) এগারো লক্ষ টাকার
উত্তর:- (D) এগারো লক্ষ টাকার
12. রাগ হল এক ধরনের—
(A) অনুভূতি
(B) প্রবৃত্তি
(C) রিপু
(D) আচরণ
উত্তর:- (C) রিপু
13. লেখকের কানের কাছে ফিশফিশ করে যে – বলেছিল — ‘ না না , হরিদা নয় । হতেই পারে না । ‘ তার নাম হল –
(A) ভবতোষ
(B) জগদীশ
(C) সুবোধ
(D) অনাদি
উত্তর:- (A) ভবতোষ
14. বিরাগী আসলে ছিলেন –
(A) হরিদা
(B) জগদীশবাবু
(C) সন্ন্যাসী
(D) পাগল
উত্তর:- (A) হরিদা
15. সন্ন্যাসী সারাবছর খেতেন—
(A) একটি বেল
(B) একটি আমলকী
(C) একটি বহেড়া
(D) একটি হরীতকী
উত্তর:- (D) একটি হরীতকী
16. 'সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস' — দুর্লভ জিনিসটি হল—
(A) সন্ন্যাসীর আশীর্বাদ
(B) সন্ন্যাসীর সান্নিধ্য
(C) সন্ন্যাসীর উপদেশ
(D) সন্ন্যাসীর পদধূলি
উত্তর:- (D) সন্ন্যাসীর পদধূলি
17. বিরাগীর চোখ থেকে ঝরে পড়েছিল –
(A) ক্ষমা
(B) অশ্রু
(C) জ্যোৎস্না
(D) ক্রোধ
উত্তর:- (C) জ্যোৎস্না
18. হরিদা পেশায় ছিলেন –
(A) দারোয়ান
(B) বহুরূপী
(C) অভিনেতা
(D) পুলিশ
উত্তর:- (B) বহুরূপী
19. হরিদার জীবনজুড়ে ছিল –
(A) ভয়ানক আপত্তি
(B) বিচিত্র ছদ্মবেশ
(C) করুণ আবেদন
(D) নাটকীয় বৈচিত্র্য
উত্তর:- (D) নাটকীয় বৈচিত্র্য
20. 'বাসের যাত্রীরা কেউ হাসে , কেউ বা বেশ বিরক্ত হয় কেউ আবার বেশ বিস্মিত ।'— বাসযাত্রীদের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ –
(A) বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ বহুরূপী হরিদাকে ধমক দিয়েছে
(B) বহুরূপী হরিদার পাগলের সাজটা চমৎকার
(C) হরিদা আজ একজন বাউল সেজে এসেছেন
(D) কাপালিক সেজে এলেও হরিদা কোনো পয়সা নেন না
উত্তর:- (B) বহুরূপী হরিদার পাগলের সাজটা চমৎকার
বহুরূপী (গল্প) সুবোধ ঘোষ দশম শ্রেণীর বাংলা সাজেশন প্রশ্ন // Madhyamik Examination 2025 // মাধ্যমিক বাংলা বহুরূপী গল্প অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর // বহুরূপী গল্প সুবোধ ঘোষ SAQ
1. তীর্থযাত্রা সম্পর্কে বিরাগীর অভিমত কী ছিল ?
উত্তর:- জগদীশবাবু তীর্থভ্রমণের জন্য বিরাগীকে একশো টাকা দিতে চাইলে বিরাগী বলেন , মানুষের অন্তরেই ঈশ্বরের বাস , সকল তীর্থের মিলনস্থল । তাই আলাদাভাবে তীর্থদর্শনের প্রয়োজনীয়তা নেই
2. জগদীশবাবুকে বিরাগী কী উপদেশ দেন ?
উত্তর:- বিরাগী জগদীশবাবুকে বলেন , ধন – জন – যৌবন আসলে মোহময় বঞ্চনা । মন – প্রাণ দিয়ে একজনের আপন হতে চেষ্টা করলে সৃষ্টির সব ঐশ্বর্যই লাভ করা যায় ।
3. পরমসুখ বলতে বিরাগী কী বুঝিয়েছেন ?
উত্তর:- ‘ বহুরূপী ‘ গল্পে বিরাগীর মতানুসারে , সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে অনন্তের সাধনায় আত্মনিয়োগ করতে পারলেই ‘ পরমসুখ ’ লাভ করা যায় ।
4. 'চমকে ওঠে ভবতোষ ।' — ভবতোষের চমকে ওঠার কারণ কী ?
উত্তর:- হরিদার বাড়িতে ঢুকে তার পোশাক ইত্যাদি দেখে ভবতোষরা বুঝতে পারল যে , হরিদাই আসলে বিরাগী । তখন তারা চমকে ওঠে।
5. ' তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে ।' -বক্তা কোন্ প্রসঙ্গে উক্তিটি করেছেন ?
উত্তর:- এক্ষেত্রে বক্তা হলেন হরিদা । জগদীশবাবু বিরাগী – বেশী হরিদাকে প্রণামী দিতে গেলে তিনি তা নেন না । কারণ সে বিরাগীর ছদ্মবেশে টাকা নিলে তাতে অভিনয়ের ঢং নষ্ট হয় ।
6. 'অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না । হরিদার কোন ভুলের কথা এখানে বলা হয়েছে ?
উত্তর:- জগদীশবাবুর দেওয়া প্রণামীর টাকা অবলীলায় ফেরত দিয়ে দেন বিরাগী – রূপী হরিদা । অভাবের সংসারে হঠাৎ পাওয়া এই টাকা ফেরত দেওয়াকেই হরিদার ভুল বলা হয়েছে ।
7. জগদীশবাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসীটি কত দিন ছিলেন ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরূপী ‘ গল্প অনুসারে , উঁচু দরের সন্ন্যাসীটি জগদীশবাবুর বাড়িতে সাত দিন ছিলেন ।
8. জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা ‘ উঁচু দরের সন্ন্যাসী ‘ – টি কোথায় থাকেন ?
উত্তর:- 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা উঁচু দরের সন্ন্যাসী ‘ টি হিমালয়ের গুহাতে থাকেন ।
9. 'একটু পরেই বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ ধমক দেয় ।' -কেন ধমক দিয়েছিল ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পের হরিদা একদিন চকের বাস স্ট্যান্ডের কাছে পাগল সেজে , হাতে থান ইট তুলে নিয়ে যাত্রীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছিলেন । তখন ভীত ও আতঙ্কিত যাত্রীরা চেঁচিয়ে ওঠায় বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ তাঁকে থামতে বলে ধমক দিয়েছিল ।
10. 'একটু পরেই বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ ধর্মকে দেয় ।' – ধমক দিয়ে কী বলেছিল ?
উত্তর:- 'বহুরূপী' হরিদার পাগলামি দেখে বাসযাত্রীরা ভীত ও আতঙ্কিত হয়ে পড়ায় ড্রাইভার কাশীনাথ বলেছিল , ‘ খুব হয়েছে হরি , এই বার সরে পড়ো । অন্যদিকে যাও ।
11.'বহুরূপী ' গল্প অনুসারে লেখা সারাবছর সন্ন্যাসী কী খান ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের 'বহুরুপী' গল্পের জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসী সারাবছরে শুধু একটি হরীতকী খান , তা ছাড়া আর কিছুই খান না ।
12. নইলে আমি শান্তি পাব না- বক্তা কী না – হলে শান্তি পাবেন না ।
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরুপী ‘ গল্পে জগদীশবাবু বিরাগীর বেশধারী হরিদাকে কিছু উপদেশ শুনিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করে বলেছিলেন যে , না হলে তিনি শান্তি পাবেন না।
13. ' অনাদি বলে— এটা কী কাণ্ড করলেন হরিদা ?' এখানে কোন কাণ্ডের কথা বলা হয়েছে।
উত্তর:- 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে বিরাগীর বেশধারী হরিদাকে দেখে মুগ্ধ হয়ে জগদীশবাবু তাকে খাঁটি সন্ন্যাসী ভেবে একশো এক টাকা দিতে চাইলে বিরাগী – রূপী হরিদা তা হেলায় ফেলে দিয়ে চলে আসেন । এখানে সেই কাণ্ডের কথাই বলা হয়েছে ।
14. 'কিন্তু সেটাই যে হরিদার জীবনের পেশা'– হরিদার পেশা কী ছিল ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ' বহুরূপী' গল্পের নায়ক হরিদা মাঝে মাঝে বহুরূপী সেজে সামান্য রোজগার করে ভাতের হাঁড়ির দাবি মিটিয়ে দিতে চেষ্টা করেন । এটাই তার পেশা ।
15. ' চমৎকার পাগল সাজতে পেরেছে তো লোকটা —'লোকটা কে ?
উত্তর:- প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশে ‘ লোকটা ‘ বলতে সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরূপী ‘ গল্পের নায়ক হরিদাকে বোঝানো হয়েছে ।
16. জগদীশবাবু কীভাবে সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিয়েছিলেন ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ' বহুরূপী' গল্প অনুসারে জগদীশবাবু একজোড়া কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে সন্ন্যাসীর পায়ের কাছে ধরলেন । তখন সন্ন্যাসী নতুন খড়ম পরার জন্য বাধ্য হয়ে পা এগিয়ে দিয়ে তা পরলেন ; আর সেই ফাঁকে জগদীশবাবু পায়ের ধুলো নিয়ে নিলেন ।
17. পুলিশ সেজে হরিদা কী করেছিল ?
উত্তর:- 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে হরিদা একবার পুলিশ সেজে দয়ালবাবুর লিচু বাগানের ভিতরে স্কুলের চারটে ছেলেকে ধরেছিলেন । তারপর স্কুলের মাস্টারমশাই এসে ক্ষমা চেয়ে আট আনা ঘুষ দেওয়ায় নকল পুলিশ হরিদা তাদের ছেড়ে দেন ।
18. 'হরিদার জীবন এইরকম বহু রূপের খেলা দেখিয়েই একরকম চলে যাচ্ছে ।'— কীরকম খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ?
উত্তর:- হরিদা পেশায় ছিলেন বহুরূপী । তিনি কখনও পাগল সাজতেন , কখনও বাউল , কখনও কাপালিক , আর কখনও – বা বোঁচকা কাঁধে কাবুলিওয়ালা । এইরকম বহুরূপীর খেলা দেখিয়ে হরিদার জীবন চলে যাচ্ছে ।
19. 'সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস'— সেই বস্তুটিকে দুর্লভ বলার কারণ কী ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরূপী ‘ গল্পের সন্ন্যাসী , জগদীশবাবু ছাড়া আর কাউকেই পায়ের ধুলো নিতে দেননি । তাই সেই বস্তুটিকে দুর্লভ বলা হয়েছে ।
20. 'কী অদ্ভুত কথা বললেন'— অদ্ভুত কথাটি কী ?
উত্তর:- 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে বিরাগী – রূপী হরিদা , জগদীশবাবুর কাছে টাকা না – নেওয়ার প্রসঙ্গে বলেছিলেন যে , সন্ন্যাসী সেজে টাকা নিলে তার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে । এখানে এ কথাটিকেই অদ্ভুত বলা হয়েছে ।
21. হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্যটি কী ?
উত্তর:- সুবোধ ঘোষের ‘ বহুরুপী ‘ গল্পের নায়ক হরিদার পেশাই হল । বহুরূপী সেজে সামান্য রোজগারকে সম্বল করে অম্লের সংস্থান করা । এটাই তাঁর জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্য ।
22. ' হরিদার কাছে আমরাই গল্প করে বললাম' - 'আমরা' বলতে এখানে কাদের বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর:- উদ্ধৃতিটি সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পের অংশ । এখানে 'আমরা' বলতে স্বয়ং গল্পকার ও তাঁর বন্ধু ভবতোষ , অনাদি ছাড়াও অন্যদের বোঝানো হয়েছে ।
23. হরিদার কাছে লেখক ও তাঁর বন্ধুরা কী গল্প করেছিলেন ?
উত্তর:- হিমালয়ের এক উঁচুদরের সন্ন্যাসী জগদীশবাবুর বাড়িতে সাত দিন ছিলেন । তাঁর বয়স হাজার বছরেরও বেশি । তিনি বছরে একটি মাত্র হরীতকী খান । সেই গল্পই লেখক ও তাঁর বন্ধুরা করেছিলেন ।
24. 'আক্ষেপ করেন হরিদা'– হরিদার এই আক্ষেপের কারণ কী ছিল ?
উত্তর:- হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীর মাহাত্ম্যের কথা শুনে তাঁর পায়ের ধুলো নিতে চান । কিন্তু সন্ন্যাসী চলে যাওয়ায় হরিদার সেই ইচ্ছা আক্ষেপে পরিণত হয় ।
25. ' বাঃ , এ তো বেশ মজার ব্যাপার ! ' — মজার ব্যাপারটি কী ?
উত্তর:- মজার ব্যাপারটি হল সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো দুর্লভ হলেও কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে তাঁর পায়ের কাছে ধরতেই তিনি পা বাড়িয়ে দিলেন । সেই ফাঁকে জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিয়েছিলেন ।
26. 'গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা ।' – হরিদার গম্ভীর হওয়ার কারণ কী ?
উত্তর:- সর্বস্বত্যাগী সন্ন্যাসী সোনার বোল লাগানো কাঠের খড়ম ও একশো এক টাকা পেয়ে তৃপ্তির হাসি হাসেন । এ কথা শুনে হরিদার বিশ্বাস । টলে যায় । তিনি গম্ভীর হয়ে যান ।
27. ' কিন্তু ওই ধরনের কাজ হরিদার জীবনের পছন্দই নয় ।' — কোন ধরনের কাজের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর:- অভাবী হরিদা ইচ্ছে করলেই কোনো অফিসে বা দোকানে একটা কাজ পেতে পারতেন । কিন্তু ঘড়ি ধরে নিয়ম করে রোজ একটা চাকরি করা , হরিদার না – পসন্দ ছিল ।
28. চকের বাস স্ট্যান্ডে বহুরূপী হরিদা কী রূপে হাজির হয় ?
উত্তর:- কটকটে লাল চোখ , মুখ থেকে লালা ঝরছে , কোমরে ছেঁড়া কম্বল , গলায় টিনের কৌটোর মালা ঝোলানো এক পাগলের ছদ্মবেশে চকের বাস স্ট্যান্ডে হাজির হন হরিদা ।
29. ' খুব হয়েছে হরি , এইবার সরে পড়ো । অন্যদিকে যাও / – কে , কেন কথাটি বলেছেন ?
উত্তর:- একদিন দুপুরে চাকের বাস স্ট্যান্ডে হরিদা পাগলের ছদ্মবেশে হাতে থান ইঁট নিয়ে বাসে বসা যাত্রীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছিলেন । সেই প্রেক্ষিতেই বাস ড্রাইভার কাশীনাথের এই উক্তি ।
30. "এবার মারি তো হাতি, লুঠি তো ভান্ডার।" – কে একথা এবং কেন বলেছিল?
উত্তর:- বহুরূপী সেজে হরিদা একবারে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে চেয়েছিলেন।
প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা আজকে "বহুরূপী গল্প সুবোধ ঘোষ MCQ & SAQ" গুরুত্বপূর্ন সেই প্রশ্নোত্তর শেয়ার করলাম, যদি এই Madhyamik Bengali suggestion 2025 প্রশ্নগুলো ভালো করে পড়ো তাহলে বহুরূপী গল্প সুবোধ ঘোষ MCQ & SAQ Madhyamik Examination 2025 লিখতে পাড়বে। এই রকম নতুন নতুন আপডেট পেতে আমাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট Follow করুন।
Sir pdf daban please🙏
ReplyDelete